সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

প্রথম অধ্যায়। সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

একাদশ শ্রেণি । প্রথম অধ্যায়। ইতিহাস চেতনা :

প্রথম অধ্যায়ের সিলেবাস দেখো 👉 এখানে ক্লিক করে

গুরত্বপূর্ণ  সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক (SAQ) প্রশ্ন  :

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.১ 

১.১ প্রাচীন যুগের যুগ বিভাজন : প্রাক্ ইতিহাস, প্রায় ইতিহাস ও ইতিহাস 

উত্তর পেতে নিচের প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো। 
  1.  ইতিহাস কী?
  2. ইতিহাস পড়ার উদ্দেশ্য কী? অথবা ইতিহাস আমরা পড়ি কেন? অথবা ইতিহাস পড়ার কারণ কী? অথবা ইতিহাস পড়া দরকার কেন?
  3. মানব সভ্যতার ইতিহাসকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী ?
  4. প্রচীন যুগকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী?
  5. প্রাক-ঐতিহাসিক (প্রাগৈতিহাসিক) যুগ কাকে বলে ? 
  6. প্রাগৈতিহাসিক যুগকে (পাথরের হাতিয়ারের ক্রমোন্নতির ভিত্তিতে) কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী?
  7. হাতিয়ারে বিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে প্রাগৈতিহাসিক যুগের যুগ বিভাজন করো। 
  8. প্রাগৈতিহাসিক যুগের বৈশিষ্ঠ লেখো। উদাহরণ দাও। 
  9. প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ বলতে কী বোঝ? এর বৈশিষ্ঠ লেখো। উদাহরণ দাও। 
  10. প্রায় ঐতিহাসক যুগকে 'যুগসন্ধিক্ষণ' (Transition Period) বলা হয় কেন?
  11. ঐতিহাসিক যুগ কাকে বলে? এর বৈশিষ্ঠগুলো উল্লেখ করো। উদাহরণ দাও। 
  12. প্রাচীন প্রস্তর যুগ বলতে কী বোঝ? এর বৈশিষ্ঠ লেখো। 
  13. মধ্য প্রস্তর যুগ কোন সময়কে বলা হয়? এই যুগের বৈশিষ্ঠ লেখো। 
  14. নব্য প্রস্তর যুগের সময়কাল উল্লেখ করো। এই সময়ের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট লেখো। 
এই পর্বের মকটেস্ট দিতে 👉এখানে ক্লিক করো .

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.২

১.২ ইতিহাসের আদি উপাদান ও তার প্রকৃতি :

  1. প্রাচীন যুগের ইতিহাসের প্রত্নতাত্বিক উপদগুলো কয়ভাগে বিভক্ত ও কী কী?
  2. জীবাশ্ম কী? উদাহরণ দাও। 
  3. প্রাচীন যুগের ইতিহাস রচনায় জীবাশ্ম-এর গুরুত্ব লেখ। 
  4. প্রাচীন, মধ্য ও নব্য প্রস্তর যুগের ইতিহাস জান যায় এমন কয়েকটি উপাদানের নাম করো।
  5. তাম্র-প্রস্তর যুগ বলতে কী বোঝো? উদাহরণ দাও । 
  6. কোন সময়কে কেন তাম্র-প্রস্তর যুগ বলা হয়?
  7. কোন যুগে মৃৎশিল্পে বিপ্লব দেখা দেয়?
  8. গুহাচিত্র কী? উদাহরণ দাও। 
  9. আলতামিরা গুহাচিত্র কীজন্য বিখ্যাত?
  10. আদিম যুগের গুহাচিত্রের বৈশিষ্ট্য লেখো। 
  11. আদিম মানুষরা গুহা চিত্র আঁকত কেন?
  12.  ভারতের ইতিহাস প্রাগৈতিহাসিক যুগের ইতিহাস জানা যায় এমন দুটি গুহাচিত্রের নাম লেখো। 
  13. ইউরোপের প্রাগৈতিহাসিক যুগের ইতিহাস জানা যায় এমন কয়েকটি গুহাচিত্রের নাম লেখো।
  14. পিরামিড কী? উদাহরণ দাও। 
  15. প্রাগৈতিহাসিক যুগে পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য কী ছিলো?
  16. প্রাক্-ঐতিহাসিক যুগের ইতিহাস রচনায় পিরামিডের গুরুত্ব কী?
  17. জিগুরাত কী? এর বৈশিষ্ট্য লেখো। 
  18. জিগুরাত থেকে প্রাগৈতিহাসিক যুগের কোন ইতিহাস জানা যায়?

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.৩

১.৩ লিখিত ইতিহাসের নানা রূপ 

  1. আদিম মানুষের ইতিহাসের উপাদান কী কী?
  2. লিখিত ইতিহাসের উপাদানগুলো কী কী?
  3. লেখমালা বা 'এপিগ্রাফি' কী? - ২০১৪, ২০১৬, ২০১৮
  4. 'প্যালিওগ্রাফি' বলতে কী বোঝ?
  5. 'এপিগ্রাফি' ও 'প্যালিওগ্রাফি' পার্থক্য দেখাও
  6. লিপির আবিস্কারক কারা বলে ধারণা করা হয়?
  7. সুমেরীয়রা সর্বপ্রথম কোন ধরণের লিপির সাহায্যে মনের ভাব প্রকাশ করত? অথবা চিত্রলিপি কী?
  8. সুমেরীয়রা কয় ধরণের লিপি ব্যবহার করত এবং কী কী?
  9. 'কোনাক্ষর লিপি' বা 'কিউনিফর্ম লিপি' কী?
  10. প্যাপিরাস কী? এটা কীজন্য বিখ্যাত?
  11. পৃথিবীর প্রথম লিখিত আইন গ্রন্থের নাম কী? এটা কোন লিপিতে লেখা?
  12. একটি সুমেরীয় লিপি, একটি মিশরীয় লিপি এবং একটি ভারতীয় লিপির নাম লেখো।
  13. মিশরে প্রচলিত লিপিগুলোর নাম লেখ। এদের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো। অথবা, মিশরীয় লিপিগুলোর পরস্পরের মধ্যে কী কী পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়।
  14. ভারতীয় উপমহাদেশে কয়টি লিপির সন্ধান পাওয়া গেছে? এদের মধ্যে প্রাচীনতম লিপির নাম কী?
  15. নিচের লিপিগুলোর কোনটি কোথায় পাওয়া গেছে লেখো। ১) বাহিস্থান লিপি, ২) বোঘাজ কোই, ৩) নকস-ই-রুস্তম
  16. 'নিউমিসমেটিকস' কী?
  17. প্রাচীন ইতিহাসের উপাদান হিসেবে লিপির গুরুত্ব লেখো। ✮✮✮✩✩✩
  18. প্রাচীন ইতিহাসের উপাদান হিসেবে মুদ্রার গুরুত্ব লেখো। ✪✪✪
  19. ভারতে প্রচলিত বিভিন্ন মুদ্রা ও তার প্রচলনকারির নাম লেখো। ২০১৬, ২০১৯
  20. জরাথুস্ট্র কোন দেশের লোক ছিলেন? তাঁর প্রচারিত ধর্ম ও ধর্মগ্রন্থের নাম লেখ?
  21. "পৃথিবীতে সর্বদা ভালোমন্দ, ন্যায়-অন্যায়, সত্যমিথ্যা এবং আলো-অন্ধকারের মধ্যে যুদ্ধ চলছে" - কে বলেছেন?
  22. আহুর মাজদা ও অহির্মান কোন দেশের এবং কিসের দেবতা?
  23. পান কু কে ছিলেন?
  24. চিনের পৌরানিক কাহিনি অনুযায়ী আগুনের আবিষ্কারক কে?
  25. গিলগামেশ কী? এটি কোন ভাষায় লিখিত?
  26. জলপ্লাবনের পৌরাণিক কাহিনি পৃথিবীর কোন কোন দেশের কোন গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে?
  27. ইলিয়াড ও ওডিসি থেকে কোন কোন ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়া যায়?
  28. রামায়ণ ও মহাভারত থেকে কোন কোন ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়া যায়?
  29. রাজতরঙ্গিণী কে রচনা করেন? এই গ্রন্থ থেকে কোন ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়া যায়?
  30. গুজরাটের ইতিহাস জানা যায় এমন দুটি গ্রন্থের নাম লেখো।
  31. হেরোডেটাস কীজন্য বিখ্যাত? তাঁর লেখা গ্রন্থের নাম কী? অথবা, হেরোডেটাস কে ছিলেন? তাঁর লেখা থেকে কোন কোন ঐতিহাসিক তথ্য জানা যায়?
  32. আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের ইতিহাস জানা যায় কোন কোন লেখকের গ্রন্থ থেকে?
  33. 'ইন্ডিকা' গ্রন্থের লেখক কে? এই গ্রন্থ থেকে কোন ঐতিহাসিক তথ্য পাওয়া যায়?
  34. ভারতের ইতিহাস জানা যায় এমন চারটি বৈদেশিক বিবরণীর নাম লেখো?
  35. 'চিনদেশীয় ইতিহাসের জনক' কাকে বলা হয়? তাঁর লেখা বইয়ের নাম কী? এই গ্রন্থ থেকে ভারতের কোন সময়ের ইতিহাস জানা যায়?
  36. 'ইম্পিরিয়াল ফরমানস' কীধরনের ঐতিহাসিক উপাদান? এই গ্রন্থ থেকে কোন সময়ের ইতিহাস জানা যায়?

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.৪

১.৪ ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি ও তার ব্যাখ্যা

  1. ইতিহাস ব্যাখ্যার দৃষ্টিভঙ্গির হিসাবে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির মূলকথা কী? অথবা, ইতিহাস ব্যাখ্যার দৃষ্টিভঙ্গির হিসাবে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির বৈশিষ্ট্য কী? এই দৃষ্টিভঙ্গির দুইজন আধুনিক ঐতিহাসিকের নাম করো।
  2. ইতিহাস ব্যাখ্যার ( ইতিহাস চর্চার ) যুক্তিবাদী দৃষ্টিভঙ্গির মূল কথা কী? এই দৃষ্টিভঙ্গির দুইজন সমর্থকের নাম লেখো। অথবা, ইতিহাস চর্চার বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতির মূলকথা কী? এই পদ্ধতির সমর্থক দুইজন ইতিসাদবিদের নাম লেখো।
  3. ইতিহাসচর্চার সাম্রাজ্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি কী? এই দৃষ্টিভঙ্গির সমর্থক দুইজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো।
  4. ইতিহাসচর্চার জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি কোন সময়ে গড়ে ওঠে? এর মূলকথা কী? দুইজন সমর্থকের নাম লেখো।
  5. ইতিহাসচর্চার মার্ক্সবাদী দৃষ্টিভঙ্গির প্রবক্তা কে? এই দৃষ্টিভঙ্গির মূল বক্তব্য কী?
  6. ভারতে মার্ক্সবাদী ইতিহাসচর্চার সুত্রপাত করেন কে? এই বিষয়ে তাঁর লেখা গ্রন্থটির নাম লেখো।
  7. নিম্নবর্গের ইতিহাসচর্চার মূল কথা কী? ভারতে কে প্রথম এই ধরণের ইতিহাসচর্চা শুরু করেন?
  8. প্রগতিপন্থি ইতিহাসচর্চার সমর্থক কয়েকজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো।

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.৫

১.৫ ঐতিহাসিকের কাজ

  1. ইতিহাসচর্চার পদ্ধতি নিয়ে কয়টি মত লক্ষ্য করা যায় এবং কী কী?
  2. ইতিহাসচর্চার পদ্ধতি নিয়ে বিশ্লেষণ বিরোধী ঐতিহাসিকদের মত কী?
  3. ইতিহাসচর্চার পদ্ধতি নিয়ে বিশ্লেষণের পক্ষের ঐতিহাসিকদের মত কী?
  4. কয়েকজন বিশ্লেষণ বিরোধী ঐতিহাসিকের নাম লেখো।
  5. কয়েকজন বিশ্লেষণের পক্ষের ঐতিহাসিকের নাম লেখো।
  6. ঐতিহাসিকের কাজ কী? - এই প্রশ্নের উত্তরে মার্ক ব্লখ, জে. বি. বিউরি এবং লিওপোল্ড-ভন র‍্যাংকের মত লেখো।
  7. ঐতিহাসিকের কাজ কী? - এই প্রশ্নের উত্তরে লর্ড অ্যাক্টন, ই এইচ কার ও ব্যারাক্লাফ-এর মত লিপিবদ্ধ করো।

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.৬

১.৬ ইতিহাস-পুরাণ ঐতিহ্য

  1. কোন বেদে 'ইতিহাস' শব্দটির উল্লেখ আছে?
  2. পুরাণ কথার অর্থ কী?
  3. ইতিহাস-পুরাণ বলতে কী বোঝ?
  4. পঞ্চম বেদ কী?
  5. পুরাণের লক্ষণ কয়টি এবং কী কী?
  6. ভারতীয় পুরাণের সংখ্যা কত?
  7. ইতিহাস রচনায় পুরাণের গুরুত্ব কী?
  8. ইতিহাস রচনায় পুরাণের সীমাবদ্ধতা কী?

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.৭

১.৭ ভারতীয় মধ্যযুগের ইতিহাস রচনায় ইন্দো-পারসিক ঐতিহ্য

  1. কতসালে আরবরা সিন্ধুদেশ জয় করেন?
  2. কতসালে তুর্কিরা দিল্লি দখল করে?
  3. ভারতে আরব ও তুর্কি বিজয়ের গুরুত্ব কী?
  4. ইন্দো-পারসিক ইতিহাসচর্চার বৈশিষ্ট্য লেখো?
  5. আরবদের ইতিহাসচর্চার বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
  6. 'মনাফির' বা 'ফজাইল' কী?
  7. ইসলামীয় চিন্তাধারায় আচ্ছন্ন একজন ইন্দোপারসিক ঐতিহাসিকের নাম লেখো। 
  8. ইতিহাস অভিজাত মানুষের কার্যাবলীর বিবরণ - এই মতে বিশ্বাসী দুজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো। 
  9. 'কিরান-উস-সাদাইন' কার লেখা?
  10. নিম্নববর্গের মানুষের শিক্ষা দেওয়ার বিষয়ে জিয়াউদ্দিন বরণির মতামত কী ছিলো?
  11. মধ্যযুগের ঐতিহাসিক মহম্মদ ইসামির বিশিষ্ঠতা কোথায়? অথবা, মধ্যযুগের এমন একজন ঐতিহাসিকের নাম করো যিনি রাজানুগ্রকে তোয়াক্কা করেননি। 
  12. মধ্যযুগের ভারতীয় সমাজ, অর্থনীতি, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয়ে বিবরণ পাওয়া যায় এমন একজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো। 

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.৮

১.৮ ইতিহাসে সময় বা কাল সম্পর্কে ধারণা

  1. ইতিহাসে সময় বা কাল গুরুত্বপূর্ণ কেন?
  2. ইউরোপে সময় বা কাল সংক্রান্ত ধারণার সূচনা কোন সময় থেকে শুরু বলে ধরা হয়? এই মত কার?
  3. কালানুক্রমিক ইতিহাস রচনার সূচনা কারা করেন?
  4. কালানুক্রমিক ইতিহাস রচনায় আরবদের অবদান কী?
  5. অতীতের সময়কাল সংক্রান্ত ইতিহাসচর্চার দৃষ্টিভঙ্গিকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী?
  6. ইতিহাসের সময়কাল ( যুগ ) সম্পর্কে পাশ্চাত্য দৃষ্টিভঙ্গি কেমন?
  7. ইতিহাসের সময়কাল ( যুগ ) সম্পর্কে ভারতীয় দৃষ্টিভঙ্গি কেমন?
  8. পুরাণ অনুসারে ইতিহাসের কালপর্বকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী?
  9. ইতিহাসের কালপর্ব ( সময়কাল ) সম্পর্কে আরব ঐতিহাসিক ইবন খালদুন-এর বক্তব্য কী?
  10. ইতিহাসের কালপর্ব ( সময়কাল ) সম্পর্কে টয়েনবির -এর বক্তব্য কী?
  11. ইতিহাসের কালপর্ব ( সময়কাল ) সম্পর্কে ভারতীয় ঐতিহাসিক ড. রোমিলা পাথার-এর বক্তব্য কী?
  12. দুটি এক রৈখিক কালপঞ্জির উদাহরণ দাও।

ইতিহাস একাদশ শ্রেণি প্রথম অধ্যায় পর্ব - ১.৯

১.৯ ইতিহাসের যুগ বিভাগ

  1. বর্তমানে ইতিহাসকে কয়টি যুগে ভাগ করা হয় ও কী কী?
  2. প্রাচীন, মধ্য ও আধুনিক যুগের সময়কাল উল্লেখ করো।
  3. ইউরোপে আধুনিক যুগের বৈশিষ্ট্যগুলো উল্লেখ করো।
  4. ভারতের ইতিহাসকে জেমস মিল কয়ভাগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?
  5. ভারতের ইতিহাসের যুগ বিভাগ সম্পর্কে জেমস মিলের সীমাবদ্ধতা কোথায়?
  6. জেমস মিলের 'হিন্দুযুগ' নামকরণ কি সমর্থনযোগ্য? দুটি কারণ উল্লেখ করো।
  7. জেমস মিলের 'মুসলিম যুগ' নামকরণ কি সমর্থনযোগ্য? দুটি কারণ উল্লেখ করো।
  8. ভারতে মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগের সময়কাল উল্লেখ করো।
------------------------

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় প্রশ্নগুলো দেখ

নব্য প্রস্তর যুগ ও তার বৈশিষ্ট লেখো।

নব্য প্রস্তর যুগের সময়কাল উল্লেখ করো। এই সময়ের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট লেখো। নব্য প্রস্তর যুগ : প্রাগৈতিহাসিক যুগের শেষ পর্বকে বলা হয় নব্য প্রস্তর যুগ বা Neolithic Age । এই পর্বে আদিম মানুষ খাদ্য সংগ্রাহক থেকে ক্রমশঃ  খাদ্য উৎপাদক শ্রেণিতে রূপান্তরিত হয়। আনুমানিক ৮০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে 4000 খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত সময়কালকে নব্য প্রস্তর যুগ বলা হয়। নব্য প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য : ১) এই যুগের মানুষ খাদ্য উৎপাদন শুরু করে। অর্থাৎ কৃষি কাজের সূচনা হয়। ২) পশু শিকারের সাথে সাথে পশুপালনের সূচনা হয়। ৩) হাতিয়ার গুলি খুবই সূচালো, ধারালো ও ক্ষুদ্র আকারের হয়। ৪) চাকার ব্যবহার শুরু হয় ৫) প্রথম আগুন জ্বালানোর কৌশল আবিষ্কার করে  ৬) যাযাবর জীবন ছেড়ে স্থায়ী বসতি গড়ে উঠতে থাকে। এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

প্রাচীন ভারতে নারীর সামাজিক অবস্থান

 প্রাচীন ভারতে নারীর সামাজিক অবস্থানের ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো। সমাজে নারীর অবস্থান : প্রাচীনকালে গ্রীস ও রোমের মত ভারতীয় নারীরাও সমাজে বিশিষ্ট স্থান অধিকার লাভ করেছিল। তবে তা মূলত উচ্চশ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল।  ঋগবৈদিক যুগে নারীর অবস্থান :  নারীর গুরুত্ব : পুত্র সন্তান কাম্য হলেও নারীরা মেটেও অবহেলিত ছিল না।  নারী শিক্ষা : নারীরা যথেষ্ট শিক্ষার সুযোগ লাভ করেছিল। এ যুগের উল্লেখযোগ্য বিদুষী নারী ছিলেন - লোপমুদ্রা, ঘোষা, অপলা মমতা প্রমুখ। বেদ পাঠের অধিকার : এই সময় নারীদের বেদ পাঠের অধিকার ছিল বলেও জানা যায়। এমনকী বেদের স্তোত্র রচনায় অংশ নিয়েছিল বলে জানা যায়।  পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীর অবস্থান : নারীর গুরুত্ব হ্রাস : এই সময় নারী বেদ পাঠের অধিকার হারায়।  নারী শিক্ষা উপেক্ষিত : তৈত্তিরীয় সংহিতায় নারী শিক্ষার প্রয়োজন নেই বলে জানান হয়। ফলে নারী শিক্ষা ব্যাহত হয়। তা সত্ত্বেও এ সময় কোন কোন নারী উচ্চশিক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন করেন। যেমন, গার্গী, মৈত্রেয়ী প্রমুখ।  প্রতিবাদী আন্দোলনের যুগে নারীর অবস্থান : নারী শিক্ষা : বৌদ্ধ গ্রন্থ বিনয়পিটক থেকে জানা যায় এই সময় নারীদের বিদ্যা শিক্ষাকে স্বীকৃতি

প্রাক-ঐতিহাসিক (প্রাগৈতিহাসিক) যুগ কাকে বলে ?

  প্রাক-ঐতিহাসিক যুগ মানব সভ্যতার সূচনা হয় আজ থেকে ৩৬ লক্ষ্য বছর আগে। এই সময় থেকে লিপির ব্যবহার শুরু হওয়ার মধ্যবর্তী সময়কালকে প্রাগৈতিহাসিক যুগ বলা হয়। এই সময়ের ইতিহাস রচনার কোন লিখিত উপাদান পাওয়া যায় না। ফলে শুধুমাত্র প্রত্নতাত্বিক উপাদানের ওপর ভিত্তি করেই ইতিহাস লেখা হয়। তবে সব দেশে একই সময়ে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা হয়নি।  -----🙏---- বিকল্প প্রশ্ন : ১) প্রাগৈতিহাসিক যুগ বলতে কী বোঝো? আরও পড়ো : ১)   প্রাগৈতিহাসিক যুগের বৈশিষ্ট্য কী ছিলো ?                     ২) প্রাগৈতিহাসিক যুগকে কয়ভাগে ভাগ করা হয় ও কী কী ? এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

ঐতিহাসিক যুগ কাকে বলে? এর বৈশিষ্ঠগুলো উল্লেখ করো। উদাহরণ দাও।

ঐতিহাসিক যুগ কাকে বলে? এর বৈশিষ্ঠগুলো উল্লেখ করো। উদাহরণ দাও।  ঐতিহাসিক যুগ বলতে সেই সময়কালকে বোঝায়, যখন ১) মানুষ লিখন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, ২) তাদের জীবনযাপন প্রণালী, সমাজ, সংস্কৃতি ও সভ্যতার বিবররণ রেখে গেছেন, এবং সেই সব বিবরণের পাঠোদ্ধার সম্ভব হয়ছে।  উদাহরণ হিসাবে মিশরিয় ও মেসোপটেমিয়া সভ্যতার কথা বলা যায়।   খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দে মিশরে এবং  খ্রিস্টপূর্ব ৩২৬ অব্দে ভারতে, (আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময়) এই যুগের সূচনা ধরা হয় । ঐতিহাসিক যুগের বৈশিষ্ট্য : ১) এই যুগে মানুষের লিপিজ্ঞান ছিল।  ২) এই লিপির পাঠোদ্ধার সম্ভব হয়েছে, ৩) এই যুগের সময়কাল পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সূচনা হয়েছে।  এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

প্রাচীন প্রস্তর যুগ, মধ্য প্রস্তর যুগ ও নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।

প্রাচীন, মধ্য ও নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যে পার্থক্য বাংলা 👉 English অথবা,  প্রাচীন প্রস্তর যুগ, মধ্য প্রস্তর যুগ ও নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যে তুলনা করো।

মহাজনপদ কী? মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখো।

মহাজনপদ কী? মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখো। মহাজনপদ ও মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য  What is Mahajanapada? Briefly write the characteristics of Mahajanapada. মহাজনপদ কী : 'মহা' অর্থ বৃহৎ। 'জনপদ' কথার অর্থ 'নির্দিষ্ট ভূখণ্ডসহ জনসমষ্টি। অর্থাৎ  ক্ষুদ্র রাজ্য। খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের আগে ভারতে উপজাতি গোষ্ঠীভিত্তিক ছোট ছোট জনপদ গড়ে উঠেছিল। এই জনপদ গুলি পরস্পরের ভূখণ্ড দখল করার তাগিদে নিজেদের মধ্যে সব সময় সংঘর্ষে লিপ্ত থাকতো। এই সংঘর্ষে জয় পরাজয়ের সূত্র ধরেই উত্তর ভারতে একাধিক জনপদ সংযুক্ত হয়ে যেত। ফলে বৃহৎ জনপদ বা রাজ্যের জন্ম হয়। এই ধরনের বৃহৎ জনপদ বা রাজ্যগুলি ' মহাজনপদ' নামে পরিচিত হয়। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর তিনটি উল্লেখযোগ্য মহাজনপদের নাম হলো মগধ (রাজতান্ত্রিক), বৃজি ও মল্ল (প্রজাতান্ত্রিক)। মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য : এই মহাজনপদগুলির ভৌগোলিক অবস্থান ও রাজনৈতিক চরিত্র বিশ্লেষণ করলে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়।           ১) উত্তর ভারত কেন্দ্রিক অবস্থান :   ডক্টর হেমচন্দ্র রায়চৌধুরী মতে, মহাজনপদ গুলির অধিকাংশের অবস্থান ছিল বিহার, উত

মধ্যপ্রস্তর যুগ বলতে কোন সময়কালকে বোঝানো হয়? এই যুগের বৈশিষ্ট্য লেখো

'মধ্যপ্রস্তর যুগ' ও তার বৈশিষ্ট্য প্লেইস্টোসিন যুগের শেষ পর্ব ( ১৫ হাজার বছর আগে ) থেকে হোলোসিন যুগের সূচনা পর্ব ( ১০ হাজার বছর ) পর্যন্ত সময়কালকে মধ্যপ্রস্তর যুগ বলে। অন্যভাবে বলা বলা যায়, খাদ্য সংগ্রহকারী প্রাচীন প্রস্তর যুগ এবং খাদ্য উৎপাদনকারী নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যবর্তী সময়কালকে 'মধ্য প্রস্তর যুগ' বলা হয়। মধ্য প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য ঃ ১) সময়কাল : মধ্য প্রস্তর যুগ খ্রিষ্টপুর্ব ১৫ হাজার বছর থেকে ১০ হাজার বছর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ২) হাতিয়ার :  এই যুগের ( মধ্য প্রস্তর যুগ ) হাতিয়ারগুলি প্রাচীন প্রস্তর যুগের চেয়ে উন্নত ও আকারে ছোটো ছিল। পাথর ছাড়া জীবজন্তুর হাড়, দাঁত ইত্যাদিও হাতিয়ার তৈরিতে ব্যবহার করা হত। ৩) জীবিকা ও জীবনযাপন : মধ্য প্রস্তর যুগের মানুষের প্রধান জীবিকা ছিল পশু শিকার ও ফলমূল সংগ্রহ। এবং জীবনযাত্রা ছিল অর্ধ যাযাবর প্রকৃতির। ৪) কৃষিকাজ : যুগের শেষ পর্বে মানুষ কৃষিকাজের সূচনা করে। ৫) পোষাক :  মধ্য প্রস্তর যুগের মানুষ প্রাচীন প্রস্তর যুগের মত গাছের ছাল ও পশুর চামড়া দিয়ে পোশাক বানাত। তবে এই পোশাক আগের চেয়ে উন্নতমানের ছিল। ৬) যানবাহন : এই যুগের মানুষ ক

পলিস কী?

পলিস কী? খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ শতকে মধ্যবর্তী সময়ে গ্রিসে প্রায় ১৫০০ টি ছোট ছোট রাষ্ট্র বা সিটি স্টেট গড়ে ওঠে। এগুলির যাবতীয় কাজকর্মে  নাগরিকরাই প্রত্যক্ষভাবে অংশ গ্ৰহণ করত। এই ছোট রাষ্ট্রগুলো পলিস বা নগর-রাষ্ট্র নামে পরিচিত। যেমন - এথেন্স , স্পার্টা ইত্যাদি। ----------x-------- বিকল্প প্রশ্ন ১) নগর-রাষ্ট্র বলতে কী বোঝো? দুটি নগর রাষ্ট্রের উদাহরণ দাও। পালিস বা নগর-রাষ্ট্র সংক্রান্ত আরো প্রশ্ন    প্রাচীন গ্রিসে পলিস বা নগর রাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বর্ণনা কর  । স্পার্টার স্বাধীন নাগরিকদের সঙ্গে ক্রীতদাসদের (হেলট) সম্পর্ক  প্রাচীন গ্রিসে ক্রীতদাস প্রথা ও তাঁর উৎপত্তি  প্রাচীন গ্রিসের সমাজে দাস ও দাস-প্রভুর সম্পর্ক

প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বা পটভূমি বর্ননা করো।

প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বা পটভূমি Describe-the-reasons-or-background-for-the-development-of-city-states-in-ancient-Greece পলিস শব্দের অর্থ ' নগররাষ্ট্র '। খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ শতকে মধ্যবর্তী সময়ে গ্রিসে প্রায় ১৫০০ টি ছোট ছোট রাষ্ট্র বা সিটি স্টেট গড়ে ওঠে। এগুলির যাবতীয় কাজকর্মে নাগরিকরাই প্রত্যক্ষভাবে অংশ গ্ৰহণ করত। এই ছোট রাষ্ট্রগুলো পলিস বা নগর-রাষ্ট্র নামে পরিচিত। যেমন - এথেন্স, স্পার্টা ইত্যাদি। নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বা পটভূমি প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার পটভূমি বিশ্লেষণ করলেই নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ সামনে আসে।  ১) বৈদেশিক আক্রমণ ও  অক্টোপলিস  : আনুমানিক ১০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে গ্রীকরা বৈদেশিক আক্রমণের ভয়ে গ্রিসের বিভিন্ন পাহাড়ের শিখরে শক্তিশালী কেন্দ্র গড়ে তোলে। এগুলো 'অক্টোপলিস' নামে পরিচিত। এই অক্টোপলিসকে কেন্দ্র করে ক্রমশ নগর গড়ে ওঠে এবং এই নগরকে কেন্দ্র করে পরবর্তীকালে নগররাষ্ট্র বা পলিস গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।  ২) স্থানীয় বাজার : আস্তে আস্তে এই  'অক্টোপলিস'গুলোর কাছেই স্থানীয় বাজার গড়ে উঠতে থাকে।

মধ্য প্রস্তর যুগ ও তার বৈশিষ্ঠ লেখো।

মধ্য প্রস্তর যুগ কোন সময়কে বলা হয়? এই যুগের বৈশিষ্ঠ লেখো।  মধ্যপ্রস্তর যুগ প্রাগৈতিহাসিক যুগের দ্বিতীয় পর্বকে মধ্যপ্রস্তর যুগ বা Mesolithic Age বলা হয়। এই পর্বের মানুষ পাথরের যে অস্ত্র ব্যবহার করতো তা প্রাচীন প্রস্তর যুগের তুলনায় বেশ কিছুটা উন্নত এবং আকারে ক্ষুদ্র।  মতপার্থক্য থাকলেও মোটামুটি ভাবে খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০০ থেকে ১০০০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়কে মধ্য প্রস্তর যুগ বলে ধারা হয়। মধ্য প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য : ১) এই যুগের পাথরের হাতিয়ার গুলি প্রাচীন প্রস্তর যুগের তুলনায় উন্নত এবং আকারে ছোট। ২) এদের প্রধান জীবিকা ছিল পশু শিকার ও বন থেকে ফলমূল সংগ্রহ করা। ৩) এই যুগে যাতায়াতের কাজে কুকুরে টানা স্লেজ গাড়ির ব্যবহার জানত। এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।