সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

চতুর্থ অধ্যায়। সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

 একাদশ শ্রেণি । চতুর্থ অধ্যায়। রাষ্ট্রের প্রকৃতি এবং তাঁর শাসনযন্ত্র

চতুর্থ অধ্যায়ের সিলেবাস দেখো ঃ 👉 এখানে ক্লিক করো
সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক গুরত্বপূর্ণ (SAQ) প্রশ্ন :
উত্তর পেতে নিচের প্রশ্নের ওপর ক্লিক করো।

Group - B ( প্রত্যেক প্রশ্নের মান - ১ )

চতুর্থ অধ্যায় পর্ব - ৪.১

রাষ্ট্রের প্রকৃতি : আদর্শ নমুনা

  1. গ্রিক নগররাষ্ট্রের উৎপত্তির আগে গড়ে ওঠা রাষ্ট্রগুলোর প্রকৃতি কেমন ছিল?
  2. প্রাচীন ভারতের একজন রাষ্ট্রনীতিবিদ ( রাষ্ট্রচিন্তাবিদ )-এর নাম লেখো।
  3. মধ্যযুগের একজন ভারতীয় রাষ্ট্রনীতিবিদ ( রাষ্ট্রচিন্তাবিদ )-এর নাম লেখো।
  4. কৌটিল্য কে ছিলেন? তাঁকে 'ভারতের মেকিয়াভেলি' বলা হয় কেন?
  5. জিয়াউদ্দিন বরনি কে ছিলেন?
  6. প্রাচীন গ্রিসের তিনজন রাষ্ট্রচিন্তাবিদের নাম লেখো।
  7. প্রাচীন যুগের ( রোমান যুগের ) একজন রাষ্ট্রনীতিবিদের নাম লেখো।
  8. আধুনিক যুগের একজন ইউরোপীয় রাষ্ট্রচিন্তাবিদের নাম লেখো।
  9. মৌর্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন? তিনি কাকে পরাজিত করে সিংহাসনে বসেছিলেন?
  10. অর্থশাস্ত্র কার লেখা? এই গ্রন্থের মূল বিষয়বস্তু কী?
  11. কে কত সালে অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি আবিষ্কার করেন? এই গ্রন্থটি কয়টি অধ্যায়ে বিভক্ত ছিল?
  12. কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটি থেকে কোন সময়ের কোন কোন বিষয়ের তথ্য পাওয়া যায়?
  13. রাজার কর্তব্য সম্পর্কে অর্থশাস্ত্রের বক্তব্য কী ছিল?
  14. রাষ্ট্রনীতিতে নৈতিকতার গুরুত্ব নিয়ে কৌটিল্যের বক্তব্য কী?
  15. মণ্ডলতত্ত্ব কী?
  16. অর্থশাস্ত্রে কয় ধরণের রাজস্বের কথা বলা হয়েছে? এবং কী কী?
  17. 'বলি' কী? 
  18. মৌর্য শাসনব্যবস্থায় বিচার ব্যবস্থার সর্বোচ্চে কে থাকতেন?
  19. অর্থশাস্ত্রে কয় প্রকার বিবাহের কথা বলা হয়েছে? দুটি বিবাহরীতির নাম লেখো।
  20. অনুলোম ও প্রতিলোম কী? এর ফলাফল কী হয়েছিল?
  21. মৌর্য সমাজব্যবস্থায় নারীর অবস্থা কেমন ছিল?
  22. অর্থশাস্ত্রে রাষ্ট্রকে কার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে? 
  23. সপ্তাঙ্গ তত্ত্ব কী? এর মূল বক্তব্য কী ছিল?
  24. আয়তনের বিচারে কৌটিল্য কী ধরণের রাষ্ট্রের পক্ষে ছিলেন? এবং কেন?
  25. কৌটিল্যের রাষ্ট্র কী ধর্মনিরোপেক্ষ ছিল? যুক্তি দেখাও।
  26. রাজার ক্ষমতা সম্পর্কে অর্থশাস্ত্র কী বলছে?
  27. অর্থশাস্ত্রের মতে রাজার কী কী গুণ থাকা উচিৎ?
  28. রাজার কার্যাবলি সম্পর্কে কী বলা হয়েছে?
  29. 'যোগক্ষেম' কী?
  30. কৌটিল্যের মতে, রাষ্ট্র কীভাবে প্রজাকল্যাণের দায়িত্ব পালন করতে পারে?
  31. কৃষিকাজের প্রতি রাষ্ট্রের নীতি কেমন হওয়া উচিত বলে কৌটিল্য মনে করতেন?
  32. কৌটিল্যের রাষ্ট্র ব্যবস্থা কী সাম্রাজ্যবাদী ছিল? যুক্তি দাও।
  33. ম্যাকিয়াভেলির কোন গ্রন্থের সঙ্গে অর্থশাস্ত্রের তুলনা করা যায় এবং কেন?
  34. কৌটিল্য রাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে একটি নতুন ধারার প্রবর্তন করেছিলেন - কে বলেছেন?
  35. জিয়াউদ্দিন বরনি কোন গ্রন্থে রাষ্ট্রনীতি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন?
  36. ফতয়া-ই-জাহান্দারি গ্রন্থের বিষয়বস্তু কী?
  37. জিয়াউদ্দিন বরনির রাষ্ট্রচিন্তায় কোন গ্রিক দার্শনিকের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়?
  38. জিয়াউদ্দিন বরনির রাষ্ট্রচিন্তায় কোন কোন বিষয়ের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়?
  39. জিয়াউদ্দিন বরনি কয়জন সুলতানি শাসকের শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন?
  40. কোন রাষ্ট্রবিদ ইতিহাস ও হাদিসকে সমপর্যায়ভুক্ত বলে বর্নানা করেছেন?
  41. 'আসরাফ' ও 'আজলাফ' কী?
  42. ন্যায় বিচার সম্পর্কে জিয়াউদ্দিন বরনির বক্তব্য লেখো।
  43. ঈশ্বরের রাজ্যে সকলেই সমান অধিকার নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে - কে বলেছেন?
  44. জাওয়াবিত কী?
  45. 'জিলুল্লাহ' শব্দের অর্থ কী? জিয়াউদ্দিন বরনি এই শব্দটি কী অর্থে ব্যবহার করেছেন?
  46. জিয়াউদ্দিন বরনির ঐশ্বরিক তত্ত্ব অনুযায়ী এই জগতের রাজ্যগুলো কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে এবং কী কী?
  47. ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র কী?
  48. ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
  49. জাহান্দারি শব্দের অর্থ কী? জিয়াউদ্দিন বরনি সুলতানি শাসনকে কি ধর্মাশ্রয়ী বলেছেন? যুক্তি দাও।
  50. সুলতানি শাসনকে ধর্মাশ্রয়ী বলেছেন এমন কয়েকজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো।
  51. সুলতানি শাসনকে ধর্মাশ্রয়ী বলেননি এমন কয়েকজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো।
  52. খলিফাতন্ত্র কী?
  53. খলিফাতন্ত্রের আনুগত্য মানেননি এমন দুইজন সুলতানি শাসকের নাম লেখো।
  54. সুলতানি শাসন ধর্মাশ্রয়ী ছিল না - সপক্ষে দুটি যুক্তি দেখাও।
  55. সুলতানি শাসন ধর্মাশ্রয়ী ছিল - সপক্ষে দুটি যুক্তি দেখাও।
  56. সুলতানি শাসন কি প্রকৃত অর্থেই ধর্মাশ্রয়ী ছিল? দুটি যুক্তি দেখাও।
  57. সিসেরো কে ছিলেন? তাঁর পুরো নাম লেখো।
  58. সিসেরোর রাষ্ট্রচিন্তায় কাদের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়?
  59. সিসেরোর রাষ্ট্রনৈতিক তত্ত্বের মূল বিষয় কী ছিল?
  60. সিসেরো তাঁর আইনবিধিতে কয় প্রকার আইনের কথা বলেছেন এবং কী কী?
  61. প্রাকৃতিক আইন সম্পর্কে সিসেরোর বক্তব্য কী ছিল?
  62. প্রাকৃতিক আইনকে সিসেরো সার্বজনীন বলেছেন কোন যুক্তিতে?
  63. রাষ্ট্রীয় আইন কীভাবে প্রাকৃতিক আইনের ওপর নির্ভরশীল?
  64. ন্যায় ও ন্যায়বিচার সংক্রান্ত আলোচনায় সিসেরো কোন গ্রিক দার্শনিকের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন?
  65. ন্যায়নীতি সম্পর্কে সিসেরোর বিশ্লেষণ কী?
  66. রিপাবলিকা কার লেখা?
  67. 'De Republica' গ্রন্থের লেখক কে? এই গ্রন্থে কোন গ্রিক দার্শনিকের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়?
  68. প্লেটোর রাষ্ট্র দর্শনের সঙ্গে সিসেরোর রাষ্ট্র দর্শনের পার্থক্য কোথায়?
  69. রাষ্ট্র কোন কৃত্রিম প্রতিষ্ঠান নয় - সিসেরো কীভাবে তা প্রমাণ করেছেন?
  70. রাষ্ট্র জনগণের সম্পত্তি - কে বলেছেন? 
  71. সরকার সম্পর্কে সিসেরোর ধারণা কোন দার্শনিকের দ্বারা প্রভাবিত? তিনি সরকারকে কয় ভাগে ভাগ করেছেন?
  72. সাম্যনীতি সম্পর্কে সিসেরোর মতামত কী ছিল?
  73. বিশ্বনাগরিকত্ব কী? কে ধারণার কথা বলেছেন?
  74. রাষ্ট্রের প্রকৃতি সম্পর্কে সিসেরোর ধারণা কী?
  75. সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের গঠন কোন রাষ্ট্রচিন্তাবিদের ধারণার কোন ধারণার বহিঃপ্রকাশ বলা যায়?
  76. নতুন রাজতন্ত্র বলতে কী বোঝ?
  77. গোলাপের যুদ্ধ কত বছর চলেছিল এবং কাদের মধ্যে হয়েছিল?
  78. টিউডর বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন? তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাজতন্ত্রকে নতুন রাজতন্ত্র বলা হয় কেন?
  79. কোন শাসকের আমলকে ইংল্যান্ডের মধ্যযুগের সমাপ্তি ও আধুনিক যুগের সূচনা ধরা হয়?
  80. টিউডর বিপ্লব কী?
  81. টমাস ক্রমওয়েল কে ছিলেন? তিনি কীজন্য বিখ্যাত?
  82. 'অ্যাক্ট অফ সুপ্রিমেসি' কী? কে কত সালে এই আইন পাস করেন?
  83. গ্রেট বাইবেল কী? কত সালে কোথায় প্রকাশিত হয়?
  84. কত সালে গৌরবময় বিপ্লব সংঘটিত হয়? এর ফল কী হয়েছিল?
  85. 'পিল্গ্রিমেস অফ গ্রেস' কী? কেন হয়?
  86. 'অ্যাক্ট অব অ্যাটেন্ডার' কে কী উদ্দেশ্যে তৈরি করেন?
  87. কোন আইন দ্বারা টামাস ক্রমওয়েলের মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়?
  88. ইংল্যান্ডে কখন কীভাবে নতুন জমিদার শ্রেণির জন্ম হয়?
  89. বেষ্টনী প্রথা কী? এর ফলাফল লেখো।
  90. ইনল্যান্ডের আধুনিক শাসনতন্ত্রের ইতিহাসে টমাস ক্রমওয়েলের অবদান লেখো।
  91. আধুনিক জাতীয় রাষ্ট্রের দুটো বৈশিষ্ট্য লেখো।
  92. আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তার জনক বলা হয় কাকে? কেন?
  93. ম্যাকিয়াভেলির রাষ্ট্রচিন্তা বিষয়ক গ্রন্থের নাম কী?
  94. মানব প্রকৃতি সম্পর্কে ম্যাকিয়াভেলির ধারণা কী?
  95. রাষ্ট্রনীতিতে ধর্ম ও নীতিবোধ সম্পর্কে ম্যাকিয়াভেলির বক্তব্য কী?
  96. রাষ্ট্রের প্রকৃতি  বা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ম্যাকিয়াভেলির মতামত লেখো।
  97. ম্যাকিয়াভেলি রাষ্ট্র ও সরকারকে কয় ভাগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?
  98. ম্যাকিয়াভেলি ও সিসেরোর রাষ্ট্রচিন্তার মৌলিক পার্থক্য কোথায়?
  99. ম্যাকিয়াভেলির রাষ্ট্রচিন্তার দুটি ত্রুটি উল্লেখ করো।
  100. জাঁ বোঁদা কে ছিলেন?
  101. জাঁ বোঁদার রাষ্ট্রচিন্তার মূল বিষয়গুলো কী ছিল?
  102. রাষ্ট্রের 'চরম সার্বভৌমত্বের তত্ত্ব' প্রচার করেন কে?
  103. জাঁ বোঁদা রাষ্ট্র ও সরকারকে কয় ভাগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?
  104. রাষ্ট্র ও সরকারকে কয় ভাগে ভাগ - এ বিষয়ে ম্যাকিয়াভেলি ও জাঁ বোঁদার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
  105. নাগরিকতা সম্পর্কে জাঁ বোঁদার মতামত কী?
  106. বোঁদার মতে 'বিপ্লব' কী?
  107. বোঁদার রাষ্ট্রচিন্তায় স্ববিরোধিতা কোথায়?
  108. কে কাকে কেন সার্বভৌমত্বের ধারণার জনক বলেছেন?
  109. বোঁদার রাষ্ট্রচিন্তার দুটো গুরুত্ব লেখো।
  110. টমাস হবস কে ছিলেন?
  111. টমাস হবস কী ধরণের রাষ্ট্র ব্যবস্থায় বিশ্বাসী ছিলেন? কেন?
  112. 'পিউরিটান বিপ্লব' কত সালে সম্পন্ন হয়? এই বিপ্লবে কোন শাসকের শিরচ্ছেদ করা হয়?
  113. লেভিয়াথান গ্রন্থের লেখক কে? এই গ্রন্থের উপজীব্য বিষয় কী?
  114. সার্বভৌম ক্ষমতার উদ্ভব বিষয়ে হবসের মতামত লেখো।
  115. আধুনিক সার্বভৌমত্বের তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
  116. কে কীভাবে ইউরোপে আধুনিক জাতীয় রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপন করেন?
  117. কাকে কেন উপযোগিতাবাদের অগ্রদূত বলা হয়?
  118. হবসের রাষ্ট্রনৈতিক তত্ত্বকে কে কেন বৈপ্লবিক আখ্যা দিয়েছেন?
  119. জন লক কে ছিলেন? 
  120. কাকে কেন আধুনিক উদারনৈতিক রাষ্ট্রচিন্তার অগ্রদূত বলা হয়?
  121. আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রকাঠামোর প্রথম তাত্ত্বিক চিন্তাবিদ কে? এ বিষয়ে তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের নাম কী?
  122. প্রাক-রাজনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে জন লকের ধারণা কী?
  123. কীভাবে রাষ্ট্রের উৎপত্তি হয় বলে জন লক মনে করেন?
  124. কোন অর্থে আইনসভা চরম ক্ষমতার অধিকারী নয়?
  125. জন লকের মতে সরকারের প্রধান কাজ কী?
  126. সম্পত্তির অধিকার সম্পর্কে জন লকের বক্তব্য কী?
  127. বিপ্লব বা বিদ্রোহ সম্পর্কে জন লকের বক্তব্য কী?
  128. কে কেন জন লককে 'বুর্জোয়া চিন্তানায়ক' বলেছেন?
  129. জন লকের রাষ্ট্র চিন্তার গুরুত্ব কী?

চতুর্থ অধ্যায় পর্ব - ৪.২

সরকারের প্রশাসনযন্ত্র

  1. 'স্যাট্রাপি ব্যবস্থা' কী? 
  2. পারস্য সাম্রাজ্যের আর এক নাম কী? 
  3. 'স্যাট্রাপি ব্যবস্থা' কবে কোথায় প্রচলিত ছিল? ভারতে প্রচলিত এই ধরণের একটি ব্যবস্থার নাম লেখো।
  4. 'স্যাট্রাপ' কাকে বলে? 
  5. কবে পারস্যে প্রাদেশিক শাসনব্যবস্থার বিকাশ ঘটে?
  6. কোন শাসকের আমলে পারস্যে স্যাট্রাপিগুলোর গঠন পরিপূর্ণতা লাভ করে?
  7. পারসিক ব্যাখ্যা অনুসারে 'স্যাট্রাপ' কথার অর্থ কী?
  8. 'স্যাট্রাপ' শব্দের বর্তমান আভিধানিক অর্থ কী? শব্দটির উৎপত্তি কোন মূল শব্দ থেকে?
  9. 'স্যাট্রাপি' শব্দের আভিধানিক অর্থ কী?
  10. কয়েকটি বৃহৎ স্যাট্রাপির নাম লেখো।
  11. কয়েকটি ক্ষুদ্র স্যাট্রাপির নাম লেখো
  12. একজন স্যাট্রাপের কী কী দায়িত্ব পালন করতে হত?
  13. সম্রাটের সঙ্গে স্যাট্রাপদের সম্পর্ক কেমন ছিল?
  14. 'রাজার নয়ন' বলতে কী বোঝানো হত?
  15. কোন পারস্য সম্রাটের আমলে স্যাট্রাপরা বড় ধরণের বিদ্রোহ সংঘটিত করেছিল?
  16. ম্যান্ডারিন কাদের বলা হয়?
  17. কখন চিনে আমলাতান্ত্রিক কর্মচারী ব্যবস্থা গড়ে ওঠে?
  18. ম্যান্ডারিন শব্দটি কোন শব্দ ভান্ডার থেকে এসেছে?
  19. ম্যান্ডারিনদের কী ধরণের যোগ্যতার অধিকারী হতে হত?
  20. ম্যান্ডারিনদের কী কী কাজ করতে হত?
  21. কোন রাজবংশের আমলে ম্যান্ডারিনদের সামাজিক মর্যাদা সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায়?
  22. চিনে ম্যান্ডারিন ব্যবস্থার অবসান ঘটে কখন কীভাবে?
  23. চিনা প্রশাসনে ম্যান্ডারিনদের গুরুত্ব কী ছিল?
  24. ইক্তাপ্রথা কী?
  25. ভারতে ইক্তা ব্যবস্থা কে প্রচলন করেছিলেন?
  26. 'ইক্তা' শব্দের অর্থ কী? 
  27. ইক্তাদার কাদের বলা হয়?
  28. 'ইক্তা প্রথা'র দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
  29. 'ইক্তা' ব্যবস্থার দুটি ত্রুটি উল্লেখ করো।
  30. 'ইক্তা' ব্যবস্থার দুটি গুরুত্ব উল্লেখ করো।
  31. মনসব' কথার অর্থ কী? মনসবদার কাকে বলে?
  32. মনসবদারি প্রথা প্রবর্তনের উদ্দেশ্য কী ছিল?
  33. আকবর কেন মনসবদারি প্রথা চালু করেন?
  34. 'দাগ' ও 'হুলিয়া' কী?
  35. 'দু-আসপা' ও 'শি-আসপা' কী?
  36. মনসবদারি প্রথার দুটি ত্রুটি উল্লেখ করো।
-----------x----------

চতুর্থ অধ্যায়ের সিলেবাস দেখো এখানে ক্লিক করে

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় প্রশ্নগুলো দেখ

নব্য প্রস্তর যুগ ও তার বৈশিষ্ট লেখো।

নব্য প্রস্তর যুগের সময়কাল উল্লেখ করো। এই সময়ের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট লেখো। নব্য প্রস্তর যুগ : প্রাগৈতিহাসিক যুগের শেষ পর্বকে বলা হয় নব্য প্রস্তর যুগ বা Neolithic Age । এই পর্বে আদিম মানুষ খাদ্য সংগ্রাহক থেকে ক্রমশঃ  খাদ্য উৎপাদক শ্রেণিতে রূপান্তরিত হয়। আনুমানিক ৮০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে 4000 খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত সময়কালকে নব্য প্রস্তর যুগ বলা হয়। নব্য প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য : ১) এই যুগের মানুষ খাদ্য উৎপাদন শুরু করে। অর্থাৎ কৃষি কাজের সূচনা হয়। ২) পশু শিকারের সাথে সাথে পশুপালনের সূচনা হয়। ৩) হাতিয়ার গুলি খুবই সূচালো, ধারালো ও ক্ষুদ্র আকারের হয়। ৪) চাকার ব্যবহার শুরু হয় ৫) প্রথম আগুন জ্বালানোর কৌশল আবিষ্কার করে  ৬) যাযাবর জীবন ছেড়ে স্থায়ী বসতি গড়ে উঠতে থাকে। এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

প্রাচীন ভারতে নারীর সামাজিক অবস্থান

 প্রাচীন ভারতে নারীর সামাজিক অবস্থানের ওপর একটি প্রবন্ধ রচনা করো। সমাজে নারীর অবস্থান : প্রাচীনকালে গ্রীস ও রোমের মত ভারতীয় নারীরাও সমাজে বিশিষ্ট স্থান অধিকার লাভ করেছিল। তবে তা মূলত উচ্চশ্রেণির মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল।  ঋগবৈদিক যুগে নারীর অবস্থান :  নারীর গুরুত্ব : পুত্র সন্তান কাম্য হলেও নারীরা মেটেও অবহেলিত ছিল না।  নারী শিক্ষা : নারীরা যথেষ্ট শিক্ষার সুযোগ লাভ করেছিল। এ যুগের উল্লেখযোগ্য বিদুষী নারী ছিলেন - লোপমুদ্রা, ঘোষা, অপলা মমতা প্রমুখ। বেদ পাঠের অধিকার : এই সময় নারীদের বেদ পাঠের অধিকার ছিল বলেও জানা যায়। এমনকী বেদের স্তোত্র রচনায় অংশ নিয়েছিল বলে জানা যায়।  পরবর্তী বৈদিক যুগে নারীর অবস্থান : নারীর গুরুত্ব হ্রাস : এই সময় নারী বেদ পাঠের অধিকার হারায়।  নারী শিক্ষা উপেক্ষিত : তৈত্তিরীয় সংহিতায় নারী শিক্ষার প্রয়োজন নেই বলে জানান হয়। ফলে নারী শিক্ষা ব্যাহত হয়। তা সত্ত্বেও এ সময় কোন কোন নারী উচ্চশিক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন করেন। যেমন, গার্গী, মৈত্রেয়ী প্রমুখ।  প্রতিবাদী আন্দোলনের যুগে নারীর অবস্থান : নারী শিক্ষা : বৌদ্ধ গ্রন্থ বিনয়পিটক থেকে জানা যায় এই সময় নারীদের বিদ্যা শিক্ষাকে স্বীকৃতি

প্রাক-ঐতিহাসিক (প্রাগৈতিহাসিক) যুগ কাকে বলে ?

  প্রাক-ঐতিহাসিক যুগ মানব সভ্যতার সূচনা হয় আজ থেকে ৩৬ লক্ষ্য বছর আগে। এই সময় থেকে লিপির ব্যবহার শুরু হওয়ার মধ্যবর্তী সময়কালকে প্রাগৈতিহাসিক যুগ বলা হয়। এই সময়ের ইতিহাস রচনার কোন লিখিত উপাদান পাওয়া যায় না। ফলে শুধুমাত্র প্রত্নতাত্বিক উপাদানের ওপর ভিত্তি করেই ইতিহাস লেখা হয়। তবে সব দেশে একই সময়ে প্রাগৈতিহাসিক যুগের সূচনা হয়নি।  -----🙏---- বিকল্প প্রশ্ন : ১) প্রাগৈতিহাসিক যুগ বলতে কী বোঝো? আরও পড়ো : ১)   প্রাগৈতিহাসিক যুগের বৈশিষ্ট্য কী ছিলো ?                     ২) প্রাগৈতিহাসিক যুগকে কয়ভাগে ভাগ করা হয় ও কী কী ? এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

ঐতিহাসিক যুগ কাকে বলে? এর বৈশিষ্ঠগুলো উল্লেখ করো। উদাহরণ দাও।

ঐতিহাসিক যুগ কাকে বলে? এর বৈশিষ্ঠগুলো উল্লেখ করো। উদাহরণ দাও।  ঐতিহাসিক যুগ বলতে সেই সময়কালকে বোঝায়, যখন ১) মানুষ লিখন পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, ২) তাদের জীবনযাপন প্রণালী, সমাজ, সংস্কৃতি ও সভ্যতার বিবররণ রেখে গেছেন, এবং সেই সব বিবরণের পাঠোদ্ধার সম্ভব হয়ছে।  উদাহরণ হিসাবে মিশরিয় ও মেসোপটেমিয়া সভ্যতার কথা বলা যায়।   খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দে মিশরে এবং  খ্রিস্টপূর্ব ৩২৬ অব্দে ভারতে, (আলেকজান্ডারের ভারত আক্রমণের সময়) এই যুগের সূচনা ধরা হয় । ঐতিহাসিক যুগের বৈশিষ্ট্য : ১) এই যুগে মানুষের লিপিজ্ঞান ছিল।  ২) এই লিপির পাঠোদ্ধার সম্ভব হয়েছে, ৩) এই যুগের সময়কাল পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে সূচনা হয়েছে।  এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

প্রাচীন প্রস্তর যুগ, মধ্য প্রস্তর যুগ ও নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।

প্রাচীন, মধ্য ও নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যে পার্থক্য বাংলা 👉 English অথবা,  প্রাচীন প্রস্তর যুগ, মধ্য প্রস্তর যুগ ও নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যে তুলনা করো।

মহাজনপদ কী? মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখো।

মহাজনপদ কী? মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখো। মহাজনপদ ও মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য  What is Mahajanapada? Briefly write the characteristics of Mahajanapada. মহাজনপদ কী : 'মহা' অর্থ বৃহৎ। 'জনপদ' কথার অর্থ 'নির্দিষ্ট ভূখণ্ডসহ জনসমষ্টি। অর্থাৎ  ক্ষুদ্র রাজ্য। খ্রীষ্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের আগে ভারতে উপজাতি গোষ্ঠীভিত্তিক ছোট ছোট জনপদ গড়ে উঠেছিল। এই জনপদ গুলি পরস্পরের ভূখণ্ড দখল করার তাগিদে নিজেদের মধ্যে সব সময় সংঘর্ষে লিপ্ত থাকতো। এই সংঘর্ষে জয় পরাজয়ের সূত্র ধরেই উত্তর ভারতে একাধিক জনপদ সংযুক্ত হয়ে যেত। ফলে বৃহৎ জনপদ বা রাজ্যের জন্ম হয়। এই ধরনের বৃহৎ জনপদ বা রাজ্যগুলি ' মহাজনপদ' নামে পরিচিত হয়। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীর তিনটি উল্লেখযোগ্য মহাজনপদের নাম হলো মগধ (রাজতান্ত্রিক), বৃজি ও মল্ল (প্রজাতান্ত্রিক)। মহাজনপদের বৈশিষ্ট্য : এই মহাজনপদগুলির ভৌগোলিক অবস্থান ও রাজনৈতিক চরিত্র বিশ্লেষণ করলে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়।           ১) উত্তর ভারত কেন্দ্রিক অবস্থান :   ডক্টর হেমচন্দ্র রায়চৌধুরী মতে, মহাজনপদ গুলির অধিকাংশের অবস্থান ছিল বিহার, উত

মধ্যপ্রস্তর যুগ বলতে কোন সময়কালকে বোঝানো হয়? এই যুগের বৈশিষ্ট্য লেখো

'মধ্যপ্রস্তর যুগ' ও তার বৈশিষ্ট্য প্লেইস্টোসিন যুগের শেষ পর্ব ( ১৫ হাজার বছর আগে ) থেকে হোলোসিন যুগের সূচনা পর্ব ( ১০ হাজার বছর ) পর্যন্ত সময়কালকে মধ্যপ্রস্তর যুগ বলে। অন্যভাবে বলা বলা যায়, খাদ্য সংগ্রহকারী প্রাচীন প্রস্তর যুগ এবং খাদ্য উৎপাদনকারী নব্য প্রস্তর যুগের মধ্যবর্তী সময়কালকে 'মধ্য প্রস্তর যুগ' বলা হয়। মধ্য প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য ঃ ১) সময়কাল : মধ্য প্রস্তর যুগ খ্রিষ্টপুর্ব ১৫ হাজার বছর থেকে ১০ হাজার বছর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ২) হাতিয়ার :  এই যুগের ( মধ্য প্রস্তর যুগ ) হাতিয়ারগুলি প্রাচীন প্রস্তর যুগের চেয়ে উন্নত ও আকারে ছোটো ছিল। পাথর ছাড়া জীবজন্তুর হাড়, দাঁত ইত্যাদিও হাতিয়ার তৈরিতে ব্যবহার করা হত। ৩) জীবিকা ও জীবনযাপন : মধ্য প্রস্তর যুগের মানুষের প্রধান জীবিকা ছিল পশু শিকার ও ফলমূল সংগ্রহ। এবং জীবনযাত্রা ছিল অর্ধ যাযাবর প্রকৃতির। ৪) কৃষিকাজ : যুগের শেষ পর্বে মানুষ কৃষিকাজের সূচনা করে। ৫) পোষাক :  মধ্য প্রস্তর যুগের মানুষ প্রাচীন প্রস্তর যুগের মত গাছের ছাল ও পশুর চামড়া দিয়ে পোশাক বানাত। তবে এই পোশাক আগের চেয়ে উন্নতমানের ছিল। ৬) যানবাহন : এই যুগের মানুষ ক

পলিস কী?

পলিস কী? খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ শতকে মধ্যবর্তী সময়ে গ্রিসে প্রায় ১৫০০ টি ছোট ছোট রাষ্ট্র বা সিটি স্টেট গড়ে ওঠে। এগুলির যাবতীয় কাজকর্মে  নাগরিকরাই প্রত্যক্ষভাবে অংশ গ্ৰহণ করত। এই ছোট রাষ্ট্রগুলো পলিস বা নগর-রাষ্ট্র নামে পরিচিত। যেমন - এথেন্স , স্পার্টা ইত্যাদি। ----------x-------- বিকল্প প্রশ্ন ১) নগর-রাষ্ট্র বলতে কী বোঝো? দুটি নগর রাষ্ট্রের উদাহরণ দাও। পালিস বা নগর-রাষ্ট্র সংক্রান্ত আরো প্রশ্ন    প্রাচীন গ্রিসে পলিস বা নগর রাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বর্ণনা কর  । স্পার্টার স্বাধীন নাগরিকদের সঙ্গে ক্রীতদাসদের (হেলট) সম্পর্ক  প্রাচীন গ্রিসে ক্রীতদাস প্রথা ও তাঁর উৎপত্তি  প্রাচীন গ্রিসের সমাজে দাস ও দাস-প্রভুর সম্পর্ক

প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বা পটভূমি বর্ননা করো।

প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বা পটভূমি Describe-the-reasons-or-background-for-the-development-of-city-states-in-ancient-Greece পলিস শব্দের অর্থ ' নগররাষ্ট্র '। খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ শতকে মধ্যবর্তী সময়ে গ্রিসে প্রায় ১৫০০ টি ছোট ছোট রাষ্ট্র বা সিটি স্টেট গড়ে ওঠে। এগুলির যাবতীয় কাজকর্মে নাগরিকরাই প্রত্যক্ষভাবে অংশ গ্ৰহণ করত। এই ছোট রাষ্ট্রগুলো পলিস বা নগর-রাষ্ট্র নামে পরিচিত। যেমন - এথেন্স, স্পার্টা ইত্যাদি। নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বা পটভূমি প্রাচীন গ্রিসে নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার পটভূমি বিশ্লেষণ করলেই নগররাষ্ট্র গড়ে ওঠার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ সামনে আসে।  ১) বৈদেশিক আক্রমণ ও  অক্টোপলিস  : আনুমানিক ১০০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে গ্রীকরা বৈদেশিক আক্রমণের ভয়ে গ্রিসের বিভিন্ন পাহাড়ের শিখরে শক্তিশালী কেন্দ্র গড়ে তোলে। এগুলো 'অক্টোপলিস' নামে পরিচিত। এই অক্টোপলিসকে কেন্দ্র করে ক্রমশ নগর গড়ে ওঠে এবং এই নগরকে কেন্দ্র করে পরবর্তীকালে নগররাষ্ট্র বা পলিস গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়।  ২) স্থানীয় বাজার : আস্তে আস্তে এই  'অক্টোপলিস'গুলোর কাছেই স্থানীয় বাজার গড়ে উঠতে থাকে।

মধ্য প্রস্তর যুগ ও তার বৈশিষ্ঠ লেখো।

মধ্য প্রস্তর যুগ কোন সময়কে বলা হয়? এই যুগের বৈশিষ্ঠ লেখো।  মধ্যপ্রস্তর যুগ প্রাগৈতিহাসিক যুগের দ্বিতীয় পর্বকে মধ্যপ্রস্তর যুগ বা Mesolithic Age বলা হয়। এই পর্বের মানুষ পাথরের যে অস্ত্র ব্যবহার করতো তা প্রাচীন প্রস্তর যুগের তুলনায় বেশ কিছুটা উন্নত এবং আকারে ক্ষুদ্র।  মতপার্থক্য থাকলেও মোটামুটি ভাবে খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০০ থেকে ১০০০০ অব্দের মধ্যবর্তী সময়কে মধ্য প্রস্তর যুগ বলে ধারা হয়। মধ্য প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য : ১) এই যুগের পাথরের হাতিয়ার গুলি প্রাচীন প্রস্তর যুগের তুলনায় উন্নত এবং আকারে ছোট। ২) এদের প্রধান জীবিকা ছিল পশু শিকার ও বন থেকে ফলমূল সংগ্রহ করা। ৩) এই যুগে যাতায়াতের কাজে কুকুরে টানা স্লেজ গাড়ির ব্যবহার জানত। এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।