সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

প্রশ্নের মান - ১ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রচীন যুগকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী?

প্রাচীন যুগের বিভিন্ন বিভাগ  প্রাচীন যুগে মানুষের ধাতুর হাতিহার, সংস্কৃতি ও লিপির ব্যবহারের বিষয়ে পরিবর্তনকে সামনে রেখে এই যুগকে তিনভাগে বাগ করা হয়। যথা : ১) প্রাগৈতিহাসিক যুগ , ২) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ, ৩) ঐতিহাসিক যুগ।  এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

মানব সভ্যতার ইতিহাসকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কী কী ?

ইতিহসের যুগবিভাগ  ইতিহাস হল মানব সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের ধারাবাহিক বিবরণ, যা বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে সত্যনুসন্ধান বা গবেষণার মাধ্যমে প্রাপ্ত । মানব সভ্যতার ইতিহাসকে তিনভাগে ভাগ করা যায়।  ১) প্রাচীন যুগ, ২) মধ্যযুগ, ৩) আধুনিক যুগ। এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

ইতিহাস পাঠের উদ্দেশ্য

ইতিহাস পাঠের উদ্দেশ্য কী? উত্তর : ইতিহাস পাঠের উদ্দেশ্য  : ইতিহাস হল মানব সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের ধারাবাহিক বিবরণ, যা বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে সত্যনুসন্ধান বা গবেষণার মাধ্যমে প্রাপ্ত। সুতরাং এই বিবরণকে সমগ্র মানবজাতির কাছে অর্থপূর্ণ করে তুলে ধরাই ইতিহাস পাঠের প্রধান উদ্দেশ্য। কারণ, ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে মানুষ উপলব্ধি করতে পারে  অতীতে মানুষের জীবনের সঙ্গে এই সমাজ, রাষ্ট্র ইত্যাদির সম্পর্ক কেমন ছিলো,  বর্তমানে তা কেমন আছে কিংবা  ভবিষ্যতেই বা কেমন হওয়া উচিত এবং  এ বিষয়ে তার নিজেরই বা কী করণীয়।  এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো । বিকল্প প্রশ্ন : ইতিহাস আমরা পড়ি কেন? ইতিহাস পড়ার কারণ কী? ইতিহাস পড়া দরকার কেন? ইতিহাস পাঠের প্রয়োজনীয়তা কী?

ইতিহাস কী? অথবা, ইতিহাস বলতে কী বোঝো?

ইতিহাস কী? উত্তর : ইতিহাস কথার ইংরেজি অর্থ হল ' হিস্টোরি' । এই শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ ' ইস্তরিয়া' থেকে যার অর্থ সত্যনুসন্ধান বা গবেষণা । তাই ইতিহাস হল মানব সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের ধারাবাহিক বিবরণ, যা বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে সত্যনুসন্ধান বা গবেষণার মাধ্যমে প্রাপ্ত ।   স্যার উইলিয়াম জোন্স বলেছেন, History is the scientific study of our complete past . (অর্থাৎ অতীতের বিজ্ঞানসম্মত আলোচনাই হল ইতিহাস।) বিকল্প প্রশ্ন : অথবা, ইতিহাস বলতে কী বোঝো? অথবা, ইতিহাস কাকে বলে? এই ধরণের আরও প্রশ্ন ও উত্তর  পেতে  এখানে ক্লিক করো ।

এমন একটি নগররাষ্ট্রের নাম লেখ যেখানে অভিজাততান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল।

স্পার্টা হল এমন একটি নগররাষ্ট্র যেখানে অভিজাততান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল।

এমন একটি নগররাষ্ট্রের নাম লেখ যেখানে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল।

এথেন্স হল এমন একটি নগররাষ্ট্র যেখানে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল।

দুটি নগররাষ্ট্রের (পলিসের) নাম লেখ।

দুটি নগররাষ্ট্রের (পলিসের) নাম -- ১) এথেন্স (গণতান্ত্রিক) ২) স্পার্টা ( অভিজাততান্ত্রিক)

পলিস বা নগররাষ্ট্রের দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর।

পলিস বা নগররাষ্ট্রের দুটি বৈশিষ্ট্য হল --- ১) ক্ষুদ্রায়তন ২) স্বল্প জনসংখ্যা।

পলিস কী?

পলিস কী? খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম থেকে ষষ্ঠ শতকে মধ্যবর্তী সময়ে গ্রিসে প্রায় ১৫০০ টি ছোট ছোট রাষ্ট্র বা সিটি স্টেট গড়ে ওঠে। এগুলির যাবতীয় কাজকর্মে  নাগরিকরাই প্রত্যক্ষভাবে অংশ গ্ৰহণ করত। এই ছোট রাষ্ট্রগুলো পলিস বা নগর-রাষ্ট্র নামে পরিচিত। যেমন - এথেন্স , স্পার্টা ইত্যাদি। ----------x-------- বিকল্প প্রশ্ন ১) নগর-রাষ্ট্র বলতে কী বোঝো? দুটি নগর রাষ্ট্রের উদাহরণ দাও। পালিস বা নগর-রাষ্ট্র সংক্রান্ত আরো প্রশ্ন    প্রাচীন গ্রিসে পলিস বা নগর রাষ্ট্র গড়ে ওঠার কারণ বর্ণনা কর  । স্পার্টার স্বাধীন নাগরিকদের সঙ্গে ক্রীতদাসদের (হেলট) সম্পর্ক  প্রাচীন গ্রিসে ক্রীতদাস প্রথা ও তাঁর উৎপত্তি  প্রাচীন গ্রিসের সমাজে দাস ও দাস-প্রভুর সম্পর্ক